বাক্যাংশ
সেদিন থেকে তোমাকে বিরক্তততায় ফেলে দিয়েছি
কিছুটা চিন্তিতও হয়েছো তুমি' তোমাকে কখনও তুমি বলতে পারিনি- ভয় লেগেছে প্রচুর, তোমার ব্যক্তিত্ব মর্যাদায় তুমি শ্রেষ্ঠ _ আমি নগ্ন নগ্নতায় নিমজ্জিত - লজ্জায় লাল মুখ নিয়ে ঘরে ফিরে আসি- আমি নজরুল কিংবা হুমায়ুন নয়, তবে ওদেরই উত্তরসূরী। বাসর রাতের কলঙ্ক নিয়ে ফিরে আসা পুরষের প্রজন্ম - কলঙ্কিত হয়ে দেবদূত বনে যাই" সময় ঘড়িয়ে যেতে যেতে তোমাকে আমি লিপ্ত থাকি, তুমি সাহসীকতা, মাধুর্য কণ্ঠের অধিকারী, তুমি শ্রেষ্ঠ নারীকুলের অহংকার। তোমার সৌন্দর্যে আমি হুতাশনে জ্বলি।
রাতের গভীরতা তোমাকে হৃদয়ের শূন্যে স্থান করে দেয়, আমার আবেগ-অনুভূতিতে তোমাকে ঠাঁই দেয়।
পরমা যত্নে তোমার হৃদয়ের কথন শ্রবণের সামর্থ কুড়িয়ে নেই তোমার প্রতিটি বার্তায়- ঐ নীল রঙ্গের দুনিয়ায় তোমার সাথে প্রথম দেখা হয়। অপরিচিতা ছিলে তুমি, আমি পরপুরুষ তোমার দেহের গন্ধ মাতাল- পরক্ষণে শ্রদ্ধা, প্রণয়ে আমি লজ্জিত হই- তোমার তুলনায় তোমাকেই মানায়। আমি নগ্নতা ঢেকেছি বাক্যাংশ দিয়ে- বশ করার অসীমও বার্তা ছুড়ে দিয়েছি তোমার বুকে"
সেদিন কটু বাক্যের প্রতিঘাতে আমি সন্তুষ্ট জবাব প্রদানে দর্শন হয় দুই ব্যকুল হৃদয়ের। আবেগ সে তো শূন্য হৃদয়ের খোরাক ' ব্যকুলতা সৃষ্টিতে ষড়যন্ত্রকারী, সেদিন পর্যবেক্ষণের ধারাল দৃষ্টিতে আমাকে ছোবল দিয়েছো- বশে নিয়েছো নিজের করে চঞ্চলতায়- সাপের ছোবলের নীল বিষে আমার মনপ্রাণ বিষাক্ততা ছেঁয়ে গেছে।
হৃদয়ের নকশায় তোমার প্রতিকৃতি উপস্থিত,
আমি নড়তে পারছিনা রক্তকণিকায় তোমার স্পর্শ অনুভব করছে। কোলাহল পূর্ণ পরিবেশে আমার মস্তিষ্কের স্কান করে দেখছে কি হয়েছে আমার। আধুনিক বিজ্ঞানের প্রাদুর্ভাবের আবিষ্কার রঞ্জন রশ্মিও কাজে দিচ্ছেনা- অকেজো হচ্ছে আমার চৌকাঠ, নিশিতে জাগ্রত দেবী বার্তার প্রাপকের প্রতীক্ষায়" ঘুমকাতুরে প্রণয়ের প্রতীক্ষায় জাগ্রত হৃদয়ের ইচ্ছে-তোমার ল্যান্ড ফোনের শব্দে ঘুম ভাঙ্গে সূর্যের আগে` আমি সুবাশিষ কৃত কুকর্মের ফলস্বরূপ নিজেকে আবিষ্কার করেছি নরকের তলদেশে, তুমি জ্ঞানী মহা জ্ঞানের অধিকারী-।
কিছুটা চিন্তিতও হয়েছো তুমি' তোমাকে কখনও তুমি বলতে পারিনি- ভয় লেগেছে প্রচুর, তোমার ব্যক্তিত্ব মর্যাদায় তুমি শ্রেষ্ঠ _ আমি নগ্ন নগ্নতায় নিমজ্জিত - লজ্জায় লাল মুখ নিয়ে ঘরে ফিরে আসি- আমি নজরুল কিংবা হুমায়ুন নয়, তবে ওদেরই উত্তরসূরী। বাসর রাতের কলঙ্ক নিয়ে ফিরে আসা পুরষের প্রজন্ম - কলঙ্কিত হয়ে দেবদূত বনে যাই" সময় ঘড়িয়ে যেতে যেতে তোমাকে আমি লিপ্ত থাকি, তুমি সাহসীকতা, মাধুর্য কণ্ঠের অধিকারী, তুমি শ্রেষ্ঠ নারীকুলের অহংকার। তোমার সৌন্দর্যে আমি হুতাশনে জ্বলি।
রাতের গভীরতা তোমাকে হৃদয়ের শূন্যে স্থান করে দেয়, আমার আবেগ-অনুভূতিতে তোমাকে ঠাঁই দেয়।
পরমা যত্নে তোমার হৃদয়ের কথন শ্রবণের সামর্থ কুড়িয়ে নেই তোমার প্রতিটি বার্তায়- ঐ নীল রঙ্গের দুনিয়ায় তোমার সাথে প্রথম দেখা হয়। অপরিচিতা ছিলে তুমি, আমি পরপুরুষ তোমার দেহের গন্ধ মাতাল- পরক্ষণে শ্রদ্ধা, প্রণয়ে আমি লজ্জিত হই- তোমার তুলনায় তোমাকেই মানায়। আমি নগ্নতা ঢেকেছি বাক্যাংশ দিয়ে- বশ করার অসীমও বার্তা ছুড়ে দিয়েছি তোমার বুকে"
সেদিন কটু বাক্যের প্রতিঘাতে আমি সন্তুষ্ট জবাব প্রদানে দর্শন হয় দুই ব্যকুল হৃদয়ের। আবেগ সে তো শূন্য হৃদয়ের খোরাক ' ব্যকুলতা সৃষ্টিতে ষড়যন্ত্রকারী, সেদিন পর্যবেক্ষণের ধারাল দৃষ্টিতে আমাকে ছোবল দিয়েছো- বশে নিয়েছো নিজের করে চঞ্চলতায়- সাপের ছোবলের নীল বিষে আমার মনপ্রাণ বিষাক্ততা ছেঁয়ে গেছে।
হৃদয়ের নকশায় তোমার প্রতিকৃতি উপস্থিত,
আমি নড়তে পারছিনা রক্তকণিকায় তোমার স্পর্শ অনুভব করছে। কোলাহল পূর্ণ পরিবেশে আমার মস্তিষ্কের স্কান করে দেখছে কি হয়েছে আমার। আধুনিক বিজ্ঞানের প্রাদুর্ভাবের আবিষ্কার রঞ্জন রশ্মিও কাজে দিচ্ছেনা- অকেজো হচ্ছে আমার চৌকাঠ, নিশিতে জাগ্রত দেবী বার্তার প্রাপকের প্রতীক্ষায়" ঘুমকাতুরে প্রণয়ের প্রতীক্ষায় জাগ্রত হৃদয়ের ইচ্ছে-তোমার ল্যান্ড ফোনের শব্দে ঘুম ভাঙ্গে সূর্যের আগে` আমি সুবাশিষ কৃত কুকর্মের ফলস্বরূপ নিজেকে আবিষ্কার করেছি নরকের তলদেশে, তুমি জ্ঞানী মহা জ্ঞানের অধিকারী-।
Comments
Post a Comment